সর্বশেষ

জাতীয়

দেশে দীর্ঘ ও শীতল শীতের পূর্বাভাস, তীব্র শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

স্টাফ রিপোর্টার
স্টাফ রিপোর্টার

সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৫ ৮:১০ পূর্বাহ্ন

শেয়ার করুন:
চলতি শীত মৌসুমে দেশে একের পর এক শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব পড়তে পারে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নভেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে অন্তত ১০টি শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে, যার মধ্যে তিনটি তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।

মৌসুমি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এবারের শীত স্বাভাবিকের তুলনায় কিছুটা দীর্ঘ এবং শীতল হতে পারে। শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে কুয়াশা, বৃষ্টিপাত ও তাপমাত্রার ওঠানামা দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় প্রভাব ফেলবে।

আবহাওয়াবিদ মমিনুল ইসলাম জানান, নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে। এ সময়ে সাগরে ২–৪টি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে দুটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তাপমাত্রা ক্রমশ কমতে থাকবে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চার থেকে সাতটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বইতে পারে, যেখানে তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে। তীব্র শৈত্যপ্রবাহের সময় তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে। উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চল এই শৈত্যপ্রবাহের সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

নভেম্বর মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময়ে সাগরে তিনটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। দিনে-রাতে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করবে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, উত্তরাঞ্চল ও হিমালয় সংলগ্ন এলাকাগুলোতে শীতের প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভূত হবে। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত হবে মৌসুমের সবচেয়ে ঠান্ডা সময়। বিশেষ করে পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, কুড়িগ্রাম, নওগাঁ, নাটোর ও রাজশাহী জেলা শীতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

১২৩ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ সব খবর
জাতীয় নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

২৫০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন