সর্বশেষ

অর্থনীতি

সাড়ে পাঁচ মাস পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু

দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর প্রতিনিধি

রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৫ ১:৩৮ অপরাহ্ন

শেয়ার করুন:
সাড়ে পাঁচ মাস বন্ধ থাকার পর আবারও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হচ্ছে।

রোববার (আজ) বিকেলের মধ্যে প্রথম চালানটি বন্দর দিয়ে প্রবেশ করার কথা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় আমদানিকারকেরা।

স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত সাতটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়, মেসার্স নাশাত ট্রেডার্স, এমএস আল মক্কা ইমপ্রেস, মেসার্স জগদীশ চন্দ্র রায়, ক্রাউন ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, আনাস গ্রুপ প্রাইভেট লিমিটেড এবং রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স। এর মধ্যে রাধে-শ্যাম অ্যান্ড সন্স ৫০ মেট্রিক টন এবং বাকি ছয়টি প্রতিষ্ঠান ৩০ মেট্রিক টন করে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছে।

এর আগে সর্বশেষ গত ২ মার্চ হিলি বন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। তখন একটি ট্রাকে ২৯ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এসেছিল। এরপর দেশীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম কম থাকায় এবং ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা না থাকায় আমদানি বন্ধ হয়ে যায়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে বাজারে দাম বাড়তে থাকায় আবারও আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়।

পেঁয়াজ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মেসার্স সততা বাণিজ্যালয়ের স্বত্বাধিকারী বাবলুর রহমান বলেন, “আমরা ৩০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছি। আজ বিকেলে পণ্যবাহী একটি ট্রাক বন্দরে পৌঁছাবে। শুল্কায়নের পর পেঁয়াজের পাইকারি মূল্য নির্ধারণ করা হবে।”

এদিকে, স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম ইতোমধ্যেই বেশ চড়া। দিনাজপুরের বিরামপুরের কাটলাবাজারের সবজি ব্যবসায়ী এস্তামুল হক জানান, বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, “ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে এলে দাম কমতে পারে। এতে করে পুরোনো মজুদ পেঁয়াজ লোকসানে বিক্রি করতে হবে।”

ব্যবসায়ীরা আশা করছেন, ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির ফলে বাজারে কিছুটা স্বস্তি ফিরে আসবে এবং ভোক্তারা উপকৃত হবেন।

১০৮ বার পড়া হয়েছে

শেয়ার করুন:

মন্তব্য

(0)

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
এলাকার খবর

বিজ্ঞাপন

৩০০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ সব খবর
অর্থনীতি নিয়ে আরও পড়ুন

বিজ্ঞাপন

২৫০ x ২৫০

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন
৩২০ x ৫০
বিজ্ঞাপন