গণতন্ত্রের প্রতীক খালেদা জিয়ার শুভাগমনে রাজপথ মুখরিত, জনসমুদ্রে ভাসলেন কুষ্টিয়ার শেখ সাদী

মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫ ১১:০১ পূর্বাহ্ন
শেয়ার করুন:
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর গণতন্ত্রের প্রতীক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শুভাগমন উপলক্ষে মঙ্গলবার (৬ মে) ঢাকার রাজপথ পরিণত হয়েছিল এক অভূতপূর্ব জনসমুদ্রে। এয়ারপোর্ট থেকে গুলশান এলাকা পর্যন্ত সড়কের দুপাশে নেমে এসেছিল মানুষের ঢল।
প্রিয় নেত্রীকে একনজর দেখতে, শুভেচ্ছা জানাতে এবং নিজেদের ভালোবাসা জানাতে দেশের সর্বস্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই জনস্রোতে শামিল হয়েছিলেন। এই বিশাল জনসমাবেশ আবারও প্রমাণ করল—দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মানুষের হৃদয়ে আছেন, ছিলেন এবং থাকবেন চিরকাল।
এই জনজোয়ারের মাঝে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-৪ (কুমারখালী-খোকসা) আসনে বিএনপির শীর্ষ মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও এশিউর গ্রুপের চেয়ারম্যান, সফল ব্যবসায়ী মোঃ শেখ সাদী। জনগণের পাশে, নেতৃত্বের ঠিক যেখানে স্থান—রাজপথে দাঁড়িয়ে তিনি এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী ছিলেন। জাতীয় এবং দলীয় পতাকা হাতে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য নেতাকর্মীরাও।
নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ছবি পোস্ট করে মোঃ শেখ সাদী এই আবেগঘন মুহূর্তের বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, "গণতন্ত্রের প্রতীক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শুভাগমন উপলক্ষে ঢাকার রাজপথ আজ মুখরিত—স্বপ্নে, প্রত্যাশায় আর অগাধ ভালোবাসায়। এই জনজোয়ার বারবার প্রমাণ করে—দেশনেত্রী খালেদা জিয়া মানুষের হৃদয়ে আছেন, থাকবেন চিরকাল। তাঁকে একনজর দেখতে, শুভেচ্ছা জানাতে রাজপথে নেমে এসেছে দেশের সর্বস্তরের মানুষ। আমি, শেখ সাদী, ছিলাম ঠিক সেখানেই—যেখানে নেতৃত্বের স্থান, রাজপথে, জনগণের পাশে। শুভাগমন দেশনেত্রী।"
সকাল থেকেই মোঃ শেখ সাদী তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে ঢাকার রাজপথে অবস্থান নেন। বেগম খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে সৃষ্ট এই গণজোয়ারে তিনিও মিশে যান। তাঁর উপস্থিতি নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করে।
বেগম খালেদা জিয়ার আগমনকে কেন্দ্র করে ঢাকার রাজপথে সৃষ্ট এই অভূতপূর্ব দৃশ্য রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এটি একদিকে যেমন বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার করেছে, তেমনি দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি অগাধ ভালোবাসা এবং সমর্থনের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। এই জনসমাবেশ আগামী দিনের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
১৬৬ বার পড়া হয়েছে